ছোটোদের চাঁদের হাসি ডিজিটাল-এর জরুরি তথ্য ও যোগাযোগ সূত্র রইল এই পাতায়।
তোমরা সবাই জানো শরত মানেই বাঙালির দুর্গাপুজো। প্রকৃতির সর্বত্র এখন মায়ের আগমনীর সুরে মুখরিত। পুজোর আনন্দের আভাস গ্রামে-শহরে। তোমরাও নিশ্চয়ই প্রস্তুত হচ্ছো !
জাল ফেলতেই চমকে উঠে একজন জেলে বলল, সে কি এ তো শেয়াল নয়! এ তো চিতা বাঘ। ওরা জাল ফেলে দৌড়ে বাঁধের ওপর উঠে বলতে লাগল, চিতাবাঘ,চিতাবাঘ,পালাও পালাও।
বাড়ি পৌছেই বিহান দেখল বাড়িতে অনেক লোকজন। সবার চোখে জল। শুনল শান্তু কাকাইয়ের কুকুর জ্যাকি মরে গেছে। শুনে বিহানের বুকটাও কেমন মোচড় দিয়ে উঠলো। ভেউ ভেউ করে কাঁদতে লাগল বিহান।
ছোটোদের মনের মতো শব্দের আলপনা ছন্দ-বন্ধনে। ডালি সাজানো হয়েছে নানারঙের মজাদার আয়োজনে।
বাস্তবে চাঁদ কিন্তু অত্যন্ত রুক্ষ, কর্কশ এক জায়গা। সেখানে জল নেই, বাতাস নেই, ধূ ধূ অসমতল প্রান্তর। পৃথিবীর অনুপাতে সেখানে ১৪ দিন টানা দিন আর ১৪ দিন টানা রাত।
‘তোমাদের পাতা‘ সাজানো হয়েছে ছোটোদের আঁকা রংবাহারি ছবিতে। এই বিভাগে ছবি ছাড়াও থাকছে ছোটোদের লেখা ছড়া ও গল্প।
এমন সময়ে ঘটল আরেক কান্ড। বাঁচার আর কোনও আশা নেই দেখে কাঠুরে ভাবল, যাক, মনের আনন্দে শেষবারের মতো বাঁশিটি বাজিয়ে নিই।
ইরাভিকুলাম ন্যাশনাল পার্কের ভিতরেই অবস্থিত দক্ষিণ ভারতের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ আনামুদি। তোমরা এদিকে বেড়াতে এলে অবশ্যই দেখো মুন্নার শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মাত্তুপেটি হ্রদ।